আরো জোরে জোরে কাঁদতে কাঁদতে এই সেডবয় বলেন, “ উহা শুনিয়াও অত দুঃখ পাইনাই যতটা প্রধান উপদেষ্টা আমাকে পদ দেওয়ার পরে পাইলাম।
 |
| পালের গোদা মহাপুঁদ |
জেষ্ঠ্যগদিবেদক. গদি মিডিয়া ইন
বিশিষ্ট জঙ্গি বিষয়ক উপদেষ্টা, ডামু ইউসুব সাহেবের প্রাক্তন সহকারী গেলমান হিজবুত তাওহীদের পূর্ব সদস্য মাহফুজ আলম ওরফে বাচাল মহাপুঁদ বলেছেন, “এবার কুনোভাবে পুটু মারা খেলে আইবুপ্রোফেন দশটা খেলেও বেথা থাকতে পারে কমপক্ষে একমাস৷”
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জঙ্গি বিষয়ক উপদেষ্টা বাচাল মহাপুঁদ।
মহাপুঁদ বলেন, “৪৭ হইতে আমাদের পোঁদমারা খাওয়ার ইতিহাস। ২৪ এ আসিয়া লাস্ট পোঁদমারা খেলুম৷ আমাদের পোঁদ এতই সস্তা যে উহাকে মারিতে সবাই টিকেট কাটিয়া লাইনে এসে দাঁড়া হয়। তাই ইউসুব সাহেবকে পরামর্শ দিয়েছে সবসময় একটু ঢেকেঢুকে চলতে৷ কোথা থেকে যে উহা উড়িয়া চলিয়া এসে কুন ফাঁকে কাম সাড়িয়া চলিয়া যায় ধরা যাইবে নহে। ”
আবেগঘন কণ্ঠে মহাপুঁদ বলেন, “পীছেঁ সে ভার, আগেঁ সে ইয়ার, দুনিয়া মে চাললে হ্যায় গান্ডমার হাজার। হাঁনস কে মিলেঙ্গে, চোট দেঙ্গে গুপচুপ, আপনা হি নিখলেগা সাবসে বাডা ধূত।”
হুহু করিয়া কাঁদতে কাঁদতে এই জঙ্গি বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, “এইযে আন্দুলন করিলাম, আমাকে বলা হইল আমি মাস্টার মাইন্ড তার মানে হাউয়ামিলীগের কাছে আমাকে আজীবন পোঁদের উপর বিশাল একটা বিষফোঁড়া করিয়া রাখিল। এরপর ইউসুব সাহেবের উপদেষ্টা হইবার পরে কিছু বক্তব্য প্রদান করিয়া জনমানুষের শত্রুজ হইলাম৷ মানুষ আমাকে বাঁচাল বলা শুরু করিলো৷ পিছনে বসিয়া বেংগ করিয়া আমার নাম রাখল ‘মহাপুঁদ’। কেউকেউ তো আবার মহাপুঁদকে ও বেঙ্গ করিয়া মহাবদ বলিয়া ডাকে! মানে এইখানেও সেই পোঁদমারা। উহার পরে কেউকেউ খুঁজিয়া বাহির করল আমি নাকি হিজবুত তাহরীর এর সদস্য ! এইখানেও পোঁদ মারা। ”
আরো জোরে জোরে কাঁদতে কাঁদতে এই সেডবয় বলেন, “ উহা শুনিয়াও অত দুঃখ পাইনাই যতটা প্রধান উপদেষ্টা আমাকে পদ দেওয়ার পরে পাইলাম। আমার নামে জঙ্গি বদনাম উঠিবার পরে তিনি আমাকে ‘জঙ্গি বিষয়ক উপদেষ্টা’ হিসেবে নিযুক্ত করিলেন। লাইফে এতবড় পোঁদমারা আর কুনো দিনও খাইনাই। জীবনে এতবেশি পোঁদমারা সহ্য করিয়াছি যে; নিতে নিতে এখন অভ্যাস হইয়া গেলো৷ আমার জীবনটাই একখানা বিশাল পোঁদ, যে আসে ফ্রি তে মারিয়া চলিয়া যায়৷ ৷ সুতরাং সবাই আমাকে দেখিয়া শেখো — একবার পোঁদ মারা খাইলে ফিরিয়া আসিবার চান্স খুবই কম। এইবার কুনো ভাবে যদি সামান্যও পোঁদমারা খাওয়া যায় তবে স্বৈরাচার আবারো মাথাচাড়া দিয়া উঠবে৷ অতয়েব, নিজের পোঁদ বাঁচাও।”