গবেষকরা বলছে, ময়ূখ ঘোষ আসলে "ক্লাউন প্রোটোটাইপ," আর খালেদ ময়ূখুদ্দিন "সিরিয়াস প্রোটোটাইপ।"
![]() |
ক্লোন |
সাদমান সাদ. গদি মিডিয়া
খালেদ ময়ূখুদ্দিন: দুই দেশের দুই গ্যাঞ্জামি, এক ক্লোন ট্র্যাজেডি
গবেষণা প্রমাণ করছে, খালেদ ময়ূখুদ্দিন আর ময়ূখ ঘোষ আসলে একই টেস্ট টিউবের দুই পোলা। আরে ভাই, এইডা সত্যি! দুইজনের আচরণ এতটাই মিল যে মনে হয় একটাই মানুষ দুই দিকে ভাগ হয়ে গেছে—একজন সৎ হয়ে, আরেকজন ঢং কইরা।
ডিএনএ রহস্য
২০০১ সালে এক গোপন গবেষণাগারে খালেদ ময়ূখুদ্দিনের ডিএনএ চুরি করে ময়ূখ ঘোষ বানানো হয়। কিন্তু সমস্যা হইলো, ডিএনএ-তে “অলসতা” নামের একটা বাগ ঢুকে যায়। খালেদ যতটাই কাজপাগল, ময়ূখ ততটাই ফাঁকিবাজ।
ময়ূখ ঘোষের জীবনের মূলনীতি
ময়ূখ ঘোষ কইল,
“কাজের দরকার নাই, বড় গলা থাকলেই চলে।”
সে খবর পড়তে পড়তে মাঝে মাঝে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াইয়া বলে,
“বন্ধুরা, আজ আমরা জানব কেন বৃষ্টি হয়। কারণ... (দুই সেকেন্ডের ড্রামাটিক পজ) প্রাকৃতিক নিয়মে।”
আর খালেদ ময়ূখুদ্দিন তখন নিউজরুমে হালকা ফিসফিস করে বলতেছে,
“এইডা আবার কী ফালতু কথা?”
এক মঞ্চে দুই চরিত্র
একবার দুইজন একই টকশোতে হাজির হইলো।
ময়ূখ ঘোষ কইল,
“আমার ডায়লগ ভাইরাল হয়। আপনার নিউজ কে পড়ে?”
খালেদ ময়ূখুদ্দিন শীতল কণ্ঠে জবাব দিল, “তোর ডায়লগ যে লোকজন দেখে, তারাই তো মশার কয়েলের বিজ্ঞাপন দেখে খুশি হয়।”
শো-এর উপস্থাপক তখন বলল,
“এইবার বিজ্ঞাপনের পর ফিরি!”
খালেদ কইল,
“বিজ্ঞাপনের জায়গায় তোরে ব্যান করা উচিত।”
গবেষণার ফলাফল
গবেষকরা বলছেন, ময়ূখ ঘোষ আসলে "ক্লাউন প্রোটোটাইপ," আর খালেদ ময়ূখুদ্দিন "সিরিয়াস প্রোটোটাইপ।"
কিন্তু দুজনের মধ্যে গ্যাপ এতটাই বেশি যে তারা একে অপরকে সহ্যই করতে পারে না।
খালেদ বলছে, “তোর নাটক বন্ধ কর।”
ময়ূখ সোজা কইল, “নাটক ছাড়া টিআরপি বাড়ে না, ভাই।”