সেরা পায়ু যোদ্ধা হিসেবে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাচ্ছেন মামুনুল হক!

আবগে চোখ মুছতে মুছতে তিনি বলেন, “আজ কান্নার দিন নয়, তবুও কাঁদছি৷ এত আন্দোলন সংগাম করিয়াও কুনো এওয়ার্ড পাইলাম না অথচ এই বিশেষ কাজের জন্য লোকজন আমাকে এখনো মনে রেখেছে৷ 

হাটহাজারী ডেস্ক. গদি মিডিয়া ইন 

হাটহাজারীর সন্তান, হেফাজতে ইসলামীর ক্বওমী শাখার  উজ্জ্বল নক্ষত্র, একাধিক বিবির নয়নের মণি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম-মহাসচিব, অবসরপ্রাপ্ত পায়ু যোদ্ধা আল্লামা মামুনুল হক বাংলাদেশীয়া এবার পেয়েছেন এক অভাবনীয় স্বীকৃতি। "সেরা পায়ু যোদ্ধা" হিসেবে তার অনবদ্য অবদান এবং পায়ু যোদ্ধা গড়ার নেপথ্যে অদ্ভুত ত্যাগের জন্য তাকে প্রদান করা হচ্ছে আন্তর্জাতিক 'পায়ু ওয়ারিয়র' পুরস্কার।  

এই পুরস্কার প্রদান করছে “অ্যাস ওয়ারিঅর” নামক আন্তর্জাতিক সংস্থা, যারা পায়ুকামের ক্ষমতা ও এর বহুমাত্রিক ব্যবহার নিয়ে কাজ করে। 

মামুনুল হককে নির্বাচিত করার কারণ হিসেবে তারা জানিয়েছে, ”মামুনুল হকের মতো এতবড় মাপের পুটকি যোদ্ধা আমরা কুথায়ও দেখিনাই। নিশ্চয়ই তিনি সারা পৃথিবীতে তার এই অবদানের জন্য নাম করবেন৷ পৃথিবী একদিন তাকে সেরা পায়ুযোদ্ধা হিসেবে মনে রাখুক আমাদের এইটুকুই চাওয়া ছিলো। সেই মোতাবেক কাজ করেছি, মামুনুল হককে পুরষ্কৃত করেছি৷ ”

এক বিবৃতিতে অবসরপ্রাপ্ত এই পায়ুযোদ্ধা  বলেন, “অনেক দিন হলো ছিদ্র ছেড়েছি কিন্তু এখনো আমার মতো পায়ু বিশেষজ্ঞ জন্মায়নি যে আমার শূণ্যতা এই বাজারে পূরণ করবে। তাইত পেলাম আন্তর্জাতিক এই স্বীকৃতি৷ বাংলাদেশ থেকে আমিই এই প্রথম৷ আজ সত্যিই নিজেকে বাঙলার জাতীয় পশু ‘বাঘ’ মনে হচ্ছে। স্টেজে উঠিয়াও হুংকার যেমন দিয়েছি বিগত সময় নিজের সক্ষমতায় পায়ুও অনেক ছিদ্র করেছি৷ জানিনা কতদিন আমার নাম সমুজ্জ্বল থাকবে৷ আমার ভক্তরা আমার নাম সমুজ্জ্বল করুক। ”

আবগে চোখ মুছতে মুছতে তিনি বলেন, “আজ কান্নার দিন নয়, তবুও কাঁদছি৷ এত আন্দোলন সংগাম করিয়াও কুনো এওয়ার্ড পাইলাম না অথচ এই বিশেষ কাজের জন্য লোকজন আমাকে এখনো মনে রেখেছে। মনে রেখে ঠিকই পুরষ্কৃত করছে৷ অথচ সরকার? ইউসুব সরকারের আমার দিকে কুনো চউখ নাই। অথচ বিদেশি সংস্থা আমাকে কতটা মান্য করে, মনে রাখে।নিজেকে দেখে নিজের এখন গর্ব হচ্ছে। সত্যিই এক বিশাল মাপের যোদ্ধা ছিলুম আমি৷”

হুংকার দিতে দিতে এই কিং অব পুটকি বলেন, “আমার বিরুদ্ধে শত্রু লেগেছে ৷ তারা ভুলে গেছে আমি কত বড় মাপের পুটকি যোদ্ধা। শত্রুরা বেশি বুঝলে একদম পোঁদ মেরে গঙ্গা বানিয়ে দেবো৷ এত পোঁদ মারব যে, এতএত পোঁদ মারি যে, পোঁদে মৎস চাষ করা যাবে৷ তারা চায় আমার সকল অবদান অস্বীকার করে আমাকে একঘরে করে রাখতে৷ তাদের দেখে নেবো৷ আমি পায়ুযোদ্ধা ইন্টারন্যাশনালের প্রধান উপদেষ্টা, এই চেয়ার কাউকে কেড়ে নিতে দেব না, প্রয়োজনে আবারো পায়ু আন্দোলনের ডাক দেব৷ ”

পুরস্কার প্রদানের অনুষ্ঠানে মামুনুলের জন্য থাকছে একটি স্বর্ণখচিত পায়ুর মডেল এবং ‘পায়ু-আত্মার অব্যক্ত রত্ন’ শিরোনামে একটি সনদপত্র। অনুষ্ঠান শেষে তিনি নিজের পছন্দের বস্ত্রশিল্পী দিয়ে পরবেন "গর্বের পায়ুযোদ্ধা" নামাঙ্কিত বিশেষ পোশাক।  

কথা উঠেছে, ভবিষ্যতে মামুনুল হক কি এই খেতাব ধরে রাখতে পারবেন? নাকি অন্য কোনো "পায়ুর প্রতিযোগী" তার স্থান ছিনিয়ে নেবে? সময়ই দেবে উত্তর।  

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন