বেদে উল্লেখ ছিল, আকাশে দেবতারা অসুরদের সাথে লড়াই করার সময় মন্ত্র বা গালাগালির শব্দ হয়। নাসার বিজ্ঞানীরাও বলছেন, শব্দটি শুনে মনে হয় বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষ গ্রেগোরিয়ান চ্যান্ট গাইছে।
বৈইগান ডেস্ক. গদি মিডিয়া ইন
নাসার গবেষণা মহাকাশ নিয়ে প্রচলিত ধারণা উল্টে দিল। এতদিন বলা হতো, মহাকাশ নিঃশব্দ। কিন্তু নাসা এক রহস্যময় শব্দ রেকর্ড করেছে, যা শুনলে মনে হয় কোটি মানুষ একসঙ্গে মন্ত্রপাঠ করছে।
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, মহাকাশে থাকা বিভিন্ন কণা ও নক্ষত্রের কম্পন থেকে এই শব্দের উৎপত্তি। সোনিফিকেশন প্রযুক্তি সেই বৈজ্ঞানিক ডেটাকে শোনা যায় এমন শব্দে রূপান্তর করেছে। তবে, অনেকেই মনে করছেন, এটি কি শুধু বৈজ্ঞানিক শব্দ, নাকি আধ্যাত্মিক দেবতাদের ধ্বনি?
এরকম আরো:
মঙ্গলগ্রহ থেকে ভেসে আসলো “জয় শ্রী রাম” সিগন্যাল
পৃথিবীর প্রথম সনাতনী ছিলো ডাইনোসররা!
পার্কার সোলার প্রোব সূর্যের বুকে আবিষ্কার করল জয় শ্রী রাম ধ্বনী!
বেদে উল্লেখ ছিল, আকাশে দেবতারা অসুরদের সাথে লড়াই করার সময় মন্ত্র বা গালাগালির শব্দ হয়। নাসার বিজ্ঞানীরাও বলছেন, শব্দটি শুনে মনে হয় বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষ গ্রেগোরিয়ান চ্যান্ট গাইছে।
তাহলে কি প্রাচীন বেদের বর্ণনা এবার সত্য প্রমাণিত হলো? নাসার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা যতই যুক্তিসঙ্গত হোক, অনেকের মতে, মহাকাশের এই ধ্বনি বিজ্ঞান আর আধ্যাত্মিকতার এক অদ্ভুত মেলবন্ধন।