হারপিক খেয়ে নিজের মাইক্র নুনু কিছুটা বড় হয়েছে বলেও দাবী করেন মজুমদার বাড়ির এই একমাত্র আওলাদ৷
![]() |
চিত্রঃ মাইক্র নুনু বয় হারপিক মজুমদার |
বিশেষ গদিবেদক. গদি মিডিয়া ইন
সম্প্রতি ‘হারপিক’ কে মেডিসিন জগতের ফার্স্ট চয়েজ হিসেবে স্থান দিলেন পৃথিবীর সর্বোচ্চ তার্কিক, টকশোর টকিটিভ বয় খেত মজুমদার বাড়ির বড় শয়তান, আওয়ামিলীগের চেয়েও বড় আওয়ামিলীগ, রিপাবলিক বাংলার বাংলাদেশী ঘেটু, আওয়ামিলীগের ক্ষাণকিরপোলায়ে আমীর, মাইক্র নুনুর মালিক শ্রী নিঝুম মজুমদার ওরফে হারপিক মজুমদার।
একটি বিবৃতিতে হারপিক বলেন, “একটা মেয়েকে লাভ করে তার ডাব দেখতে গিয়ে বড্ড বেশি চাপের মুখে পরিয়া একখানা হারপিকের বোতল হাতে নিয়েছিলুম ঠিকই কিন্তু জয় বাংলা, এক ফুটা হারপিকও মুখে লইনাই৷ কি করিয়া লইব, ও বুতলে কুনো হারপিকই ছিলোনা৷ তবুও মেয়েটা বিষয়টা চারকান করিয়া আমার নামের সাথে এক্সট্রা ‘হারপিক’ যুগ করিয়া অন্তর্জালে আমার পুঁদ মারিয়া পুঁদের ছিদ্রটাকে বারমুডা ট্রায়াংগেল বানাইয়া দিল! তবে প্রথমে হারপিক আমার জীবনে অভিশাপ হইয়া আসলেও আস্তেধীরে টের পাইয়াছি, যেই হারপিক এতদিন আমার জীবনটা ধ্বংস করার পর্যায়ে নিয়া গেছিলো উহা এখন আমার তরে আশির্বাদ হইয়া আসিয়াছে৷ উহার মত কার্যকরি মেডিসিন আর নাই৷ ”
আবেগঘন কন্ঠে এই টকেটিভ বয় বলেন, “দেশ জুড়িয়া নাম উঠল আমি নাকি হারপিক খাই! কেউকেউ বলতে লাগল আমি নাকি হারপিক দিয়া নতুন নিশা তৈয়ার করে, এখন রেগুলার নাকি হারপিক দিয়া পিনিক করি। মানুষের আর খাইয়া দাইয়া পরের বাল ফেলানো ছাড়া বিশেষ কুনো কাম কাইজ নাই৷ বঙ্গবন্ধুর কছম মেয়েদের ইনবক্স ছাড়া আমার তখন আর কুনো নিশা ছিল নহে। পরবর্তীতে সবার এত এত কথায় তখন আমার সত্যিই স্বাদ জাগিলো, একদিন একটু হারপিক তেহেলে সেবন করি না কেন? পরেরদিন সত্যই সেবন করিলাম৷ সে যে কি পিনিক! এরপর থেকে ভগবানের নামে একটু একটু হারপিক ডেইলি সেবন করিতে শুরু করলাম৷ জয় বাংলা! প্রথম প্রথম খারাপ লাগত। মাথা ঘুরাইত, বমি বমি হইত। এখন সইয়া গেছে৷ অল্প অল্প হারপিক ‘ক্রোনিক কস্টিক ইনজেশন’ মাত্রায় প্রয়োগের ফলে আমি এখন পুরাপুরি হারপিক হজম করিবার ক্ষমতা অর্জন করিয়াছি। সবই বঙ্গবন্ধুর দয়া৷”
হারপিক খেয়ে নিজের মাইক্র নুনু কিছুটা বড় হয়েছে বলেও দাবী করেন মজুমদার বাড়ির এই একমাত্র আওলাদ৷ তাছাড়া তার কিছু বেক্তিগত রোগও সাড়িয়াছে৷ গ্যাস্ট্রিক, আলছার, কেনসার, সিফিলিস পুরাতন আমাশয় সহ পাকস্থলীর এসেডিটিও কমে গেছে মজুমদার বাড়ির এই স্বঘোষিত মাইক্র নুনুর৷ এতে রয়েছে প্রায় সাতাশি খানা বেক্তিগত রোগের ওষধ, দাবী তার।
“আমি আর আগের নিঝুম নাই” উল্লেখ করে নিজেকে ‘সাবক্রনিক টক্সিসিটি’র উদাহরণ টেনে রিপাবলিক বাংলার এই বড় গাণ্ডু বলেন, “তুমরা আমাকে এখন সুপারমেন বা সুপার হিউমেন দুইটার কুনো একটা ভাবতে পারো৷ জয় বাংলা! আগে মানুষ হারপিক বললে ক্ষেপিয়া কুত্তার মতো ঘাউঘাউ করিতাম৷ এখন আর শরীরে লাগে না। লৌহ শরীরে হারপিকের মতো বস্তুই সইয়া গেলো মানুষের কথায় আমার পাকা বাল কি আর কাচা হইবে নাকি? হারপিক এখন আমার লাইফের একটি অহংকার। প্রতিদিন নিয়ম করিয়া দু—এক চামচ হারপিক না খাইলে আমার এখন ভাল লাগে না। শরীর গুলায়, বমিবমি হয়, মাথা ঘুরায়৷ আস্তেধীরে উহাকে আমার আপন করিয়া লইয়াছি৷ খাইলেই ইনস্ট্যান্ট পিনিক খুদার কছম! এই পিনিক আমার পুরাতন সবকিছু ভুলাইয়া দেয়৷ আমার আইডেন্টিটি মনে করাইয়া দেয়৷ মোদ্দকথা, হারপিক বাসি যে আমি সবার চেয়ে ভালো৷ ভবিষ্যতে হারপিক যদি বেন হয় তাহলে আমি কি খাইয়া বাঁচিব এ নিয়েও অনেক চিন্তা হচ্ছে৷ হারপিক নিয়া আমার দুরভিসন্ধি রয়েছে৷ ভবিষ্যতে আপা যখন এগেইন বাংলাদেশে যাবে তখন আপাকে ফুসলাইয়া ঢাকায় বড় করিয়া হারপিকের বেবসা খুলিব ইনশাল্লাহ! নাম দিব ‘মজুমদার বাড়ির ছোট নুনু অলা বড় ছেলের হারপিক বিতান’ হা হা হা!”
হারপিকের প্রতি অবসেশন দেখিয়ে মজুমদার বাড়ির বড় ছেলে মাইক্র নুনু মজুমদার বলেন,
“ব্যর্থতার দাগ আর কষ্টের স্ট্রেইন,
হারপিক খেয়ে পেলাম ডিপ ক্লিন ব্রেন!
ইতি, হারপিক মজুমদার, অল্প খাই—অল্প খুশি!”
ভবিষ্যতে হারপিকের অলটারনেটিভ কিছু টেস্ট করার কথা উল্লেখ করে এই ঘেটু বলেন, “ভেবেছি শুধু হারপিকে পরে থাকব না। ভবিষ্যতে ভিক, ক্লিনফোর, ডোমেক্স, হেলপিক ইত্যাদি বেরানড ও চাখিয়া দেখিব৷ আমার কেবল পিনিক নেয়ার কাজ, পিনিক যেইটাতে ভালো হবে উহাই বেবহার করা শুরু করিব৷ ”