ইলন মাস্ক কে চেনেন না ব্রাত্য রাইসু

আবেগঘন কণ্ঠে ইলন মাস্ক বলেন, “আমি রাইসুকে ফলো করি৷ উনার ভাঁড়ামি থেকেই ইনস্পায়ার্ড হইয়া আমি ‘এক্সে’ মিমস শেয়ার করা শুরু করি।

ইলন মাস্ক বামে ব্রাত্য রাইসু
ডানে ইলন মাস্ক বামে ব্রাত্য রাইসু

গদিবেদক. গদি মিডিয়া ইন 

বাংলাদেশের কবিকূল শিরোমণি, প্রাবন্ধিক, বিশিষ্ট ভাঁড় প্রাপ্ত বুদ্ধিজীবী ব্রাত্য রাইসু বলেছেন, “ইলন মাস্ক কিডা? উনাকে চিনি না৷ ইলন মাস্কের সাথে আমার পরিচয় নাই৷”

রবিবার রাত আনুমানিক নয়টার দিকে তিনি তার ফেসবুক ইস্ট্যাটাসে এই না চিনার কথা বলেন৷ 

এ বিষয়ে বিশিষ্ট ধনকুবের ইলন মাস্ককে ফোন করা হলে ইলন মাস্ক আফসোস করে বলেন, 

“ রাইসু আমাকে চিনে না উহাতে বড়ই কষ্ট পাইলাম। রাইসু আমাকে চিনলে নিজেকে পূর্ণ মনে হইত। তিনি আমাকে না চিনিলেও আমি তাকে ভালো করে চিনি। তার চেয়েও ভালো চিনি তার বন্ধু মানস আর আল্লামা ফারুকীকে । আল্লামা ফারুকীর মতো এমন ছিনেমা পৃথিবীতে বিরল। তারচেয়েও বিরল ব্রাত্য রাইসুর কবিতা৷ ব্রাত্য রাইসুর ঢকে এমুন মানবতাবাদী কবিতা পৃথিবীতে খুব কম লুক লেখিয়াছে৷ আমি প্রতিদিন ফেইসবুকে উনার কবিতা সার্চ করি৷”

আবেগঘন কণ্ঠে ইলন মাস্ক বলেন, 

“আমি রাইসুকে ফলো করি৷ উনার ভাঁড়ামি থেকেই ইনস্পায়ার্ড হইয়া আমি ‘এক্সে’ মিমস শেয়ার করা শুরু করি। এর আগে মিমস কুন বস্তু আমি চিনতাম না। রাইসুর কবিতা ‘দোরা কাউয়া’ হইতে ইন্সপায়ার্ড হয়ে আমি লিখেছি “দোরা শাউয়া” যা এখন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম কবিতার একটি।’

রাইসু যেন তাকে চিনে এমন অনুরোধ জানিয়ে মাস্ক বলেন, 

“রাইসুর প্রতি অনুরোধ তিনি যেন আমাকে চিনেন। তিনি যদি আমাকে না চিনেন আমি নিজেই তার সাথে দেখা করে আমরা পরিচিত হব। অন্তত নিজেকে জাতে উঠাইতে হইলে রাইসুর আমাকে চেনা আমার জন্য জরুরী। ”

নবীনতর পূর্বতন