![]() |
এন্থেনিও গুতেরেসের কাছে বাংলাদেশ লিখে দিচ্ছেন ডামু ইউসুব |
বাংলাদেশকে এন্থেনিও গুতেরেসের কাছে বিক্রি করে দিল ইউসুফ সরকার। আজ রোহিঙ্গা কেম্প ভ্রমণের আগে এ চুক্তি স্বাক্ষর করেন ডামু ইউসুব নিজে৷
চুক্তির লেখা ইতমধ্যেই প্রকাশ করা হয়েছে৷ চুক্তিতে লেখা:
- বাংলাদেশে যতদূর যাহা ছিল ভক্ষণ করেছি
- দেশ মামুনুল হকের আন্ডারে নেস্ত করেছি
- দেশে মব তৈয়ারে হেল্প করে দেশকে মবের মুল্লুক করিয়াছি
- সিকুরিটি স্বার্থে আছিয়ার মৃত্যু গপন করেছি
- আসিফ নজরুল কে ফেছবুকে পোস্ট করার জন্য পদ পদবী দিয়েছি।
- জামায়াত কে যুদ্ধাপরাধী হইতে অব্যাহতি পূর্বক হাউয়ামিলীগকে উক্ত নামে ভূষিত করেছি৷
- নাহিদদের দিয়া নিজেদের পলিটিক্যাল পার্টি খাড়া করেছি৷
আমার আর এই দেশ চালাইবার সামর্থ্য নাই। বয়স হইয়াছে তাই এতকিছু সামলাইবার এস্টামিনা-মুনা কিছুই নাই৷ কাল থেকে দেশ প্রধান হবে গুতেরেস, চেইন অব কমান্ড হবেন ডলান ট্রাম্প। আই এম ন মোর ইন ইওর গভর্নমেন্ট।
নিজে দাঁড়িয়ে থেকে চুক্তি সাক্ষর করেন বিশিষ্ট এই নবেল৷ এসময় পাশে কুনো পুকামাকড়ও দেখা যায়নি৷
স্বাক্ষর চলকালে শুধু গুতেরেসকেই বসে সাইন করতে দেখা গেছে— বিশিষ্ট এই নবেল অউনার কেন চেয়ারেও বসলেন না, শুধু গুতেরেস বসল, এমন প্রশ্ন করেছে গত কয়েকমাস যাবৎ গর্তে পলায়নরত দল হাউয়ামিলীগ।
চুক্তি স্বাক্ষর কালে হাসতে হাসতে কালজয়ী এই নবেল বলেন, “ আমার পক্ষে আর সম্ভব নয়৷ ফ্লোরিডায় কল্ল লেকচার রহিয়াছে। কত লেকচার যে এদ্দিনে মিস করিয়াছি উহার পয়সাই উঠেনাই এই চিয়ারে বসিয়া। সরকারের বেলায় ইউসুব ভাইডি টেকার বেলায় হিসাব চুদি৷ তাই যেমন আমার হাতে রাষ্ট্র দিয়াছ, তেমন আমিও গুতেরেসের হাতে দিয়েছি৷ ইহাকে বলে হেন্ড টু হেন্ড এসাইন৷ দেশ এখন জাতিসংঘ চালাইবে৷ আর জাতিসংঘ মানেই এমেরিকা৷ তারমানে দেশ এমেরিকার হাতে তুলে দিয়েছি হা হা হা ডলান ট্রাম্প মোদীর মতোই আমার বাল্য বন্দু৷”
বাংলাদেশ বেচে দেয়ার বেপারে প্রশ্ন করা হলে, পটুয়াখালীর পটাশ, এককালের আবেগ ও বিবেক উভয়ই র এর কাছে বেবসা করা বিশিষ্ট বেবসাই ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রো চর ভিপি নূরুল হক নুর ওরফে নুরা পাগলাকে কে প্রশ্ন করলে পটুয়াখালীর এই পটাশ জানান,“ পোতিবাদ জানানোর ভাষা নেই৷ বাংলাদেশের আকাশে আজ দূর্যগের ঘনঘটা। জানিনা কবে খুদান গজব নাজিল হয়! স্বাধীন সার্বভৌম দেশটাতে আজি এমেরিকার ব্লেক হেন্ড৷ ডামু ইউসুব কে ভালই জানতাম৷ ভাল জানিয়া উহাকে সরকারে বসাইয়া নিজের পুটুতে আঙুল দিয়া গন্ধ শুঁকিবার নেয় প্রায়শ্চিত্ত করিতেছি৷ এখন বুঝিতে পারিতেছি বাংলাদেশ আমরা এক লেন্দুপ দর্জির কাছে হস্তান্তর করিয়াছিলাম। ঐ নবেলিস্ট লেন্দুপ দর্জি দেশের পুটু ত মারিলেনই একইসাথে আমার রাজনৈতিক কেরিয়ারের পুটু মারিয়া ঢিলা করিয়া চলিয়া গেল লেকচারে৷ আমি এর তীব্র পোতিবাদের ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না।”
এসময় ডামু ইউসুব সাহেবকে ওপেনে বরিশালের ভাষায় গালাগালি করেন পটুয়াখালীর এই পটাশ।
এদিকে নবেলিস্ট ইউসুব সরকারের তীব্র সমালোচোদনা করেন বিএনপির এই মুহুর্তের কান্ডারি মাদারে গণতন্ত্রের বড় গণতন্ত্র তারেক জিয়া।
![]() |
চিত্র: একটি নির্ভেজাল তারেক জিয়া |
বৃহত্তর জামাতে ইসলামের বিএনপি শাখার ভবিষ্যত কান্ডারি তারেক জিয়া লন্ডনে দির্ঘ কাল বেপি চিকিৎস্বাধীন জীবন যাপন করছেন। কোমর ও মেরু দন্ড সারানোর পর এখন দু দন্ড সময় বেয় করে তিনি ইউসুবের ভন্ড স্ট্রেটেজি পন্ড করে খন্ড খন্ড গন্ডগোল বাধিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছেন।
এক ভিডিও বিবৃতিতে এই বড় গণতন্ত্র বলেন, “ শান্তির জন্য শক্তি প্রয়গ করা প্রয়জন। ইউসুবকে আমরা শক্তি প্রয়গে কতল করিব৷ দেশের সাথে যাহারা বেঈমানী করে উহাদের কতল করা অবৈদ কিছু নয়৷ এটা পৃথিবির ইতিহাসে হয়েছে, আমাদের ইসলাম ধর্মেও হয়েছে।”
এদিকে বিএনপি শাখার চলমান অবরধ আন্দলনকে শান্তিকামি আক্ষ্যা দিয়ে এর সহিত ইসলামের আন্দলনের মিল খুজে পাওয়ার কৃতিত্বের স্বিকৃতি হিসাবে বিএনপি শাখার পক্ষ হতে একটি সন্মান সূচক উপাধি তাহার নামের শেষে ব্রেকেটে যোগ করিবার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এখন হতে তাহার পূর্ণ নাম– তারেক জিয়া এক আলিফ টান সহ (খাঃ পুঃ) মধ্যে চার আলিফ টান৷ এখানে চার আলিফ টানে “খাঃ পুঃ” অর্থ খা....লেদার পু....ত্র। বস্তুত ছোট গনতন্ত্রের মৃত্যুর পর উপাধির দাবিটি তার একচ্ছত্র হয়েছে।
বিএনপি শাখার আরেকটি সিদ্ধান্ত অনুযায়ি গনতন্ত্রের ছোট অংশটিও তারেক জিয়া (খাঃ পুঃ) এর শক্ত কাধে নেস্ত করা হবে। তিনি এখন আস্ত গনতন্ত্র। যদিও কিছু দিন পুর্বেও পূর্ণ গনতন্ত্রের ভার নিজের কাধে নিবার অবস্থা তার ছিল না।
তবে লন্ডনে দির্ঘ কাল চিকিৎস্বাধীন জীবন যাপন করার পর তার মেরু দন্ড ও কোমর শক্ত হয়েছে। এখন গনতন্ত্র মানেই এক আলিফ টান সহ তারেক জিয়া (খাঃ পুঃ) মধ্যে চার আলিফ টান ।