ছুকরির সনে প্রেম করে বড় বিপদে পরেছি: পিনাকী ভট্টাচার্য

হুহু করে কাঁদতে কাঁদতে মোদী বলেন, “বুঝলাম পাঠাইবে, কিন্তু হুগায় লাত্থি মারার কুনো কি প্রয়োজন ছিল?

ডলানকে হুমকি দিচ্ছেন মোদী

সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী, স্বঘোষিত চা ওয়ালা, গো গবেষক ও হিন্দু জাতীর রক্ষাকর্তা নরেন্দ্র দামোদর মোদী ওরফে ফেকু চৌকিদার চোর হ্যায়ের বাল্যবন্দু এমেরিকার নবনির্বাচিত পেসিডেন্ট ডলান ট্রাম্প সর্বনাশ করে ফেলেছেন৷ 

একটি প্লেনে করে তার বন্দু মোদীর দেশের লুকদের হুগায় লাথি মেরে মেরে হাতে পায়ে বেড়ি পরিয়ে নিজের দেশে পাঠিয়ে দিয়েছে৷ আর তাতেই চটেছেন মোদী! 

এক টুইটে তিনি ক্ষোভ ঝেড়ে লিখেছেন, “ডলান ট্রাম্প বন্দুর মর্যাদা রাখিল না। বড় হাউস ছিল প্রত্যেক ভারতীয়দের আস্তে আস্তে এমেরিকা পাঠাইয়া এমেরিকার সাথে সম্পর্ক মজবুত করিব, কিন্তু তাহা আর হইল কই? বন্দুর মান না রাখিয়া ১৪০ জন উদ্বাস্তু কে ভারত পাঠাল৷ এমনকি ভদ্র বেবহারটুকু করেনাই! ”

ডলান কাজটা ঠিক করল না: মোদী

হুহু করে কাঁদতে কাঁদতে মোদী বলেন, “বুঝলাম পাঠাইবে, কিন্তু হুগায় লাত্থি মারার কুনো কি প্রয়োজন ছিল? নিজেরে এমেরিকা এমেরিকা ভাব দেখাইলে তুমি? উহার পরেও দুঃখ ছিলো না, কিন্তু দুঃখ তখনই হইল যখন শুনলাম — সারা বিমান জুড়িয়া ৪০ টা ঘন্টা নাকি তাহাদের সাথে খারাপ বেবহার করা হয়েছে৷ এত অপমানের পরেও বন্ধুত্ব কি করিয়া টিকিয়া থাকিবে?”

আবেগঘন কন্ঠে এই ফেকু বলেন, “আমার বড় ইগোতে লেগেছে৷ তোমার মনে এত বৈষম্য ডলান আগে জানতাম না! আমি তোমার চে কুন দিক দিয়া কম? তুমারও পরমাণু আছে; আমারও পরমাণু আছে৷ তুমার দেশও বড় , আমারও৷ তুমার বেবসা আছে, আমারও৷ তুমার আর আমার পার্থক্য কেবল গিন্নিতে৷ তুমার গিন্নির সাথে মিল মহব্বত আছে আমার নাই৷ টেকা পয়সা, গাড়ি বাড়ি কুন দিক থেকে তুমি আমাকে ফেলবে?”

মোদীকে খিস্তি দিচ্ছেন ডলান

চোখের জল মুছতে মুছতে এই হাথি কে দাত আরও বলেন, “শুনো ছোট করেছ বলিয়া ছোট হয়নি৷ লোকে যারে ছুট বলে ছুট সে নয়৷ তুমার কাজটি বন্ধুসুলভ হয়নাই৷ আজকে থেকে তুমার সহিত কুনো সম্পর্ক রাখিব না৷ একা ছিলাম, বন্দুহীন তাই ভালো৷ তোমার সাথে বন্দুত্ব করিয়া মান কুলোমান সবই হারাইলাম৷ ডলান তুমি বন্দু নামের কলংক! ”