চার্জিস বলেন, “পূর্বে যে গরীব, চিরদিন উহা গরীব না রহে৷”
গদিডেস্ক. গদি মিডিয়া ইন
কোটান্দলন থেকে উঠিয়া আসা, উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে নেয়া, জাতীয় কমেডি কমিটির সাবেক কেন্দ্রীয় মুখ্য কমেডিয়ান, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের নামে কোটি টেকাটুকা মারিং কাটিং করিয়া হাজী সাব সাজা চার্জিস আলম বলেছেন, ‘আই এ দ্য সন অব রিচ৷ আমার পুরো পরিবার দ্য সন অব জমিদার্স৷ আমার ফেমেলি বেকগেরাউন্ড আগে থেকেই খুব ভাল। হাসানাতদের মতো গরীব ফেমেলি থেকে উঠিয়া আসিনাই আমি।’
আজ পশ্চাশখানা হোন্ডা লইয়া নিজ এলাকায় শো ডাউনের টেকাটুকা কুথায় পেল চার্জিস এমন প্রশ্ন চার্জিসেরই পরামর্শে উঠাইয়াছিল তাহার একই গেলাশে উয়াইন খাওয়া তাসনিস জারা৷
তাসনিম জারা লেখেন, “যেই পুলার পকেটে একখানা বিড়ি খাইবার পয়সা টান পরিয়া যাইত আজ সেই ছেলে দেড়লাখ টেকার আইফুন, সত্তুর হাজার টেকার পাঞ্জাবি পরিধান করিয়া ৫০ খানা হোন্ডা হাকাইয়া নিজের এলাকায় যে শোডাউন করিল এই পয়সা কই পেল?”
জারার এমন প্রশ্নে তেলেফেলে ফুলে উঠে চার্জিস৷ চুরের মায়ের লম্বা গলা বাইর করিয়া বর্তমান সরকারের বড় এই দুর্নীতিবাজ বলেন, “মাই ফেমিলি ইজ ভেরি রিস৷ কুনো ফকুইন্নি ফেমেলি থেকে উঠিয়া আসিনাই আমি। জুলাই আন্দোলনের পর খুঁজ লইয়া জানিলাম আমার দাদুর পাঁচশ বিঘার জমিদারি ছিলো। পুত্র সূত্রে উহা আমার বাপ পাইয়াছে৷ পিতা এক বিঘা জমি বিক্রয় করিয়া আমাকে শোডাউন করিতে দিয়াছে৷ ”
চার্জিস বলেন, “পূর্বে যে গরীব, চিরদিন উহা গরীব না রহে৷ হয়ত আন্দলনে আগে আমার ফেমিলি সামাইন্য গরীব ছিলো তবে আন্দুলনের পরে আমার পিতা রিয়েল ইস্টেটের বিজনেস করিয়া কিটিকিটি টেকাটুকা কামাই করেছে৷ ”
উল্লেখ্য, মাদারে গণতন্ত্রের বড় গণতন্ত্র তারেক জিয়ার নেয় সার্ভিস আলম ও মাহফুজের বিরুদ্ধে উঠেছে ঘুষের অভিযোগ। তবে তারেক টেন পার্সেন্ট লইয়া বিখ্যেত হইলেও সার্ভিস আলম ও মেহফুজ মেচুদা বিখ্যেত হইয়াছে কুড়ি পার্সেন্ট।
সাম্প্রতিক একটি উটুব ভিডিওতে বিশিষ্ট সোম্ফাদিক শ্রি ইলুচন্দ্র মিত্র ওরফে ইলিয়াস হোসেন দাবী করেন, পাঁচ কুটির নিচে এক টাকা কম হইলে মেহফুজ মেচুদা উহা স্পর্শ করেন না।
আরো একটি সূত্র নাম না প্রকাশের সূত্রে গদি মিডিয়াকে জানান, “সার্ভিস আলম এখন দুর্নীতির আরেক নাম৷ সার্ভিস ও তার পরিবারের বেংক একাউন্ট খোঁজ করিলে কুড়ি পার্সেন্ট অবদি মিলিতে পারে।
তবে সত্যিই এ অবদি কত পার্সেন্ট দুর্নীতি করিয়াছে এ সম্বন্ধে মুখ খোলেননি জুলাই আন্দলনে সুযোগ পাওয়া এই ছোট রাক্ষসটি৷