![]() |
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এর নতুন লোগো |
সোমবার রাতে দলটির প্রচার সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ এ তথ্য গদি মিডিয়া ইন কে নিশ্চিত করেন।
এক বিবৃতিতে একাত্তরে পাকিস্তানের পোঁদবন্ধু এই সংগঠনটির নায়েবে আমীর আল্লামা শফিক পাদ বলেন, “আমার প্রিয় জিনিস হইল চুমু। আকাশে বাতাসে আমি কেবল চুমু ছড়াই। চুমুর মাইধ্যমে ভালোবাসা ছড়ানোই আমাদের প্রধান দলীয় কর্ম৷ চুমু হীনা পৃথিবী প্রেমিক ছাড়া প্রেমিকার মতো। তাই সামনে - পিছনে, উপরে - নিচে, আশাপাশে, গাছে- মাঠে, মানুষের কপাল কিনবা যুবক যুবতী অথবা কচির উষ্ঠ্রদ্বয়ে হামে চুম্বন কারেগা৷ ”
মুচকি হাসিয়া শফিক পাদ বলেন, “দুনিয়া মেইন শফীক কি পেইদাইশ তুমহারে বাচে কে হনটোঁ পার চুমনে কা খাক্বা বানানে কে লিয়ে হুয়া হে। লেহাজা, চুমে কে সিওয়া আওর কোই বাত নেহী হোগী। কতগুলা বাদমাইশ হয়েছে নেটে, যা দেখে খারাব কেপশনে ছেড়ে দেয়৷ আমি কি ঐ শিশুটিকে খারাপ উদ্দেশ্য লইয়া চুম্বন করিয়াছি? আমাকে তুমরা মামনুল হক পেয়েছ যে চুমু দিলেই সাতরঙ ভাবো? এসব বাদমাইশদের দেখলেও একেকটাকে ধরিয়া উহাদের ঠোঁটে চুমা দিয়া দেখাইয়া ছাড়িতাম শফিক কি মাল! ”
![]() |
ছবি: ফেসবুক |
দলের নাম পরিবর্তন প্রসঙ্গ টানলে একটু জিরাইয়া আবেগঘন কণ্ঠে শফিক পাদ ফর্মান, “নাম পরিবর্তন তেমন কুনো বড় বেপার নয়। ইটচ ছিম্পল। বাট হে দলের নাম পরিবর্তন করিয়া আমি আমার পছন্দের “চুমু”র সাথে কমবাইন করিয়াছি। দলের বেনারে লোগোও পরিবর্তন করিয়াছি।”
আবেগঘন কণ্ঠে শফিক পাদ বলেন, “আজ হইতে দলে চুমু বাধ্য করিব। চুমুয়াতে ইসলামী গেলমান শাখার সকলকে এক্সটা একটা বই পাঠ করিতে হইবে, “চুমু খাইবার শোয়াশ শিশ্টেম”। চুমু দেয়া যাইবে কিন্তু হর্ণি হওয়া যাবে কিনা সেবিষয়েও আলাদা কেলেস করিবার বেবস্থাও থাকিবে। যারা এনিয়ে ফান করবে তাদের কতল করিবারও বেবস্থা করা হইবে৷ আর চুমুয়াতে ইসলামী বাংলাদেশের নামের সহিত উহার ছোলোগানেও পরিবর্তন এনে, ‘চুমু খাও সরাসরি ঠুঁটের ওপর’। ”
হরেক রকম চুমুচুমু নাকি খাবার জিনিস,অতি উপাদেয়!সত্যি কিনা মেপেজুপেযাচাই করে নিও।
চুমুর সাথে সকাল হবে
মন কাঁপবে সুখে
জামাত আমীর চুমু খায়
সকল ছেলের মুখে
চুমুর আমি, চুমুর তুমি,চুমুর তুলনা নাই,হরেক রকম চুমুর কথাবলছি শোনো ভাই।ঠোঁটে ঠোঁট রেখে খাচ্ছে চুমু,কেউ বুঝি তার বৌকে,চুমু খেয়ে লুটছে ভ্রমরফুলের বুকের মৌ কে।ফোকলা দাদু দিচ্ছে চুমু,বুড়ি দিদুনের গালে,লজ্জায় লাল দিদুন বুড়ি,পড়ল হেসে গলে ।সুন্দরী মেয়ে ছুঁড়লে চুমুলক্কা ছোঁড়ার দিকে ,ভ্যাবলা ছেলে ক্যাবলা হয়েতাকিয়ে কেমন থাকে!এমন দৃশ্য দূর্লভ নয়খুঁজলে অনেক পাবে।দেখলে কিন্তু চুমু খেতে,তোমারও সাধ হবে।প্রেমিকাটির নরম ঠোঁটেপ্রেমিক দিল এঁকে,প্রেমের চিহ্ন স্বরূপ একটিমিষ্টি চুমু রেখে।বস খাচ্ছে লুকিয়ে চুমু,ছুকরী পি এ র গালে,লীলা খেলা বেশ জমেছে,লুকিয়ে অন্তরালে।ফুটপাথে ঐ বিকোচ্ছে প্রেম,উড়ছে চুমু হাওয়ায় ।হাসছে চুমু ভাসছে চুমু,দোষ কি চুমু খাওয়ায়।সাপটা খেল ব্যাঙ কে চুমু,ব্যাঙের দফা শেষ,জাল ফেলে ওই মাকড়সাটা,ধরছে পোকা বেশ ।বাঘ খাচ্ছে জবর চুমু,নধর ছাগের গালে,হরেক রকম চুমুর কথাশুনছি বটে হালে।কিন্তু এখন কাউকে চুমুখেওনা, বলছি শোনো,করোনা টা আজও আছে,হয় নি বিদায় জেনো।আপদ বিদায় হোক তো আগে,তারপরেতে প্রিয়,আশ মিটিয়ে, পেটটি ভরে,চুমু খেয়ে নিও ।